Spondylosis

 

    Spondylosis


Spondylosis

Introduction

Spondylosis is a common degenerative spine condition that affects both men and women in the Indian context. It is characterized by the gradual deterioration of the spinal discs and the development of bony growths on the vertebrae. This condition often leads to chronic pain, stiffness, and reduced mobility, significantly impacting the quality of life for those affected. In this article, we will delve into the various aspects of spondylosis, including its causes, symptoms, and available treatment options.

Causes of Spondylosis

Spondylosis can be caused by various factors, and understanding its root causes is crucial in managing the condition effectively. Here are some common causes:

  1. Aging: As we grow older, the wear and tear on our spinal discs increase, making them more susceptible to degeneration. This age-related degeneration is one of the primary causes of spondylosis.

  2. Aging is the cause

  1. Poor posture: Maintaining improper posture over long periods can exert excessive pressure on the spinal discs, leading to their deterioration and the onset of spondylosis.
  2. Sedentary lifestyle: Lack of regular physical activity weakens the supporting muscles of the spine, making it more prone to spondylosis. Modern sedentary lifestyles, particularly prevalent in urban Indian society, contribute to the development of this condition.
  3. Genetics: Certain genetic factors can predispose individuals to spondylosis. If there is a family history of the condition, the likelihood of developing spondylosis increases.

Symptoms of Spondylosis

Identifying the symptoms of spondylosis is crucial for early detection and prompt treatment. Here are the most common symptoms associated with this condition:

  1. Chronic neck or back pain: Persistent pain in the neck or back region is a prominent symptom of spondylosis. The pain may vary in intensity and can be aggravated by certain activities or movements.
  2. Stiffness and reduced flexibility: Spondylosis can cause stiffness in the affected area, limiting the range of motion and making it difficult to perform daily activities.
  3. Numbness or tingling: The compression of nerves due to the degenerative changes in the spine can lead to sensations of numbness or tingling, commonly felt in the arms or legs.
  4. Headaches: Spondylosis affecting the cervical spine can lead to frequent headaches, often originating from the neck region.


  5. Symptomatic Pain

Treatment Options for Spondylosis

Managing spondylosis involves a comprehensive approach that encompasses both conservative and medical interventions. Here are some common treatment options:

  1. Physical therapy: Engaging in exercises and stretches prescribed by a qualified physical therapist can help improve flexibility, strengthen the supporting muscles, and alleviate pain associated with spondylosis.
  2. Medications: Nonsteroidal anti-inflammatory drugs (NSAIDs) and analgesics may be prescribed by a physician to control pain and reduce inflammation in the affected area.
  3. Lifestyle modifications: Adopting a healthy lifestyle that includes regular exercise, maintaining proper posture, and avoiding prolonged sitting or standing can significantly reduce the impact of spondylosis.
  4. Surgery: In severe cases where conservative treatments fail to provide relief, surgical intervention may be recommended. Surgical options range from spinal fusion to decompression procedures, depending on the specific needs of the individual.

Conclusion

Spondylosis is a prevalent condition that affects both men and women in the Indian context. Understanding its causes, recognizing the symptoms, and seeking appropriate treatment is crucial for managing this degenerative spine condition effectively. By adopting a proactive approach and making necessary lifestyle changes, individuals can mitigate the impact of spondylosis on their daily lives and improve their overall well-being. If you are experiencing any of the aforementioned symptoms, it is advisable to consult a healthcare professional for an accurate diagnosis and tailored treatment plan.

यात्रा शौचालय का पूर्ण गाइड: आगे बढ़े रहों फ्रेश रहें (part -1)

 यात्रा शौचालय का पूर्ण गाइड: आगे बढ़े रहों फ्रेश रहें (part -1) 




परिचय

यात्रा के दौरान शौचालय की आवश्यकता तो हमें सभी लोगों को ज्ञात है, लेकिन क्या आपको पता है कि यात्रा के बेहतरीन साथियों में से एक है - यात्रा शौचालय। यात्रा शौचालय एक ऐसा आविष्कार है जो आपको शौच की संज्ञा को नए और रोमांचित पहिये पर ले जाता है। इस लेख में हम इस विषय पर विस्तार से चर्चा करेंगे।

यात्रा शौचालय की परिभाषा

यात्रा शौचालय एक मूल्यवान और लाभदायक उपकरण है जो स्वच्छता का यात्री को सर्वोत्तम साधन प्रदान करने का कार्य करता है। यह विकसित किया गया है ताकि आप यात्रा के दौरान भी सुरक्षित रह सकें और स्वच्छता के मानकों को बनाए रख सकें। यात्रा शौचालय विभिन्न प्रकार के होते हैं, जैसे पोर्टेबल शौचालय, कैम्पिंग शौचालय, ट्रेन शौचालय और अन्य। यात्रा में शौचालय का महत्व पहले बहुत कम समझा जाता था, लेकिन आजकल लोगों ने इसे महत्वपूर्ण हिस्सा माना है क्योंकि इससे उन्हें कई लाभ प्राप्त होते हैं।

यात्रा शौचालय का महत्व

स्वच्छता का केंद्र

यात्रा के दौरान स्वच्छता पर ध्यान देना आवश्यक होता है। यात्रा शौचालय आपको सदैव साफ़ और स्वच्छ रखने की सुविधा प्रदान करता है।

सुरक्षा के प्रमुख साधन

पब्लिक शौचालयों का अधिकांश यात्रियों के लिए सुरक्षित होना संभव नहीं होता है। यात्रा शौचालय आपको सुरक्षित महसूस करने और अनिष्ट से बचने की सुविधा प्रदान करता है। 

आरामदायक उपयोग

यात्रा शौचालय का उपयोग करना आसान होता है और यह आपको यात्रा के दौरान आरामदायकता प्रदान करने में मदद करता है।

प्रकृति की हिफाजत

यात्रा शौचालय पर्यावरण को कम नुकसान पहुंचाने का एक प्रमुख माध्यम है। इनका उपयोग करके आप प्रकृति की हिफाजत में योगदान कर सकते हैं।

यात्रा शौचालय अपने आप में आपके साथी नहीं है, बल्कि यह आपके साथ यात्रा करते हैं और आपको यात्रा के दौरान सुविधा प्रदान करते हैं। इसलिए, अपनी यात्राएँ प्रसन्नता से बिताने के लिए यात्रा शौचालय का सहारा लें और स्वत: को ताजगी से भर दें।

to be continued ........



শিরোনাম: কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড: বীরত্ব ও কর্মকুশলতার জীবন পণ লড়াই

 কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড: বীরত্ব ও পরিষেবার উত্তরাধিকার এবং ব্রিগেড হে-ডে ​​(তুঙ্গীয় অবস্থা)

সোর্স: দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টিং যা আজ থেকে ১৩- বছর আগে করা 

https://www.telegraphindia.com/west-bengal/brigade-heyday/cid/1277702

ভূমিকা:

ক্যালকাটা ফায়ার ব্রিগেড, যা এখন কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড নামে পরিচিত, একটি খ্যাতিমান এবং ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠান যেটি প্রায় দুশো বছরের সুদীর্ঘ সময় ধরে, অবিচল সাহস এবং নির্ভরতার সাথে কলকাতা শহরের সেবা করে চলেছে।

১৮৬৫-সালে প্রতিষ্ঠিত,এটি ভারতের প্রাচীনতম ফায়ার ডিপার্টমেন্টগুলির মধ্যে একটি হওয়ার গৌরব লাভ করেছে। আজকে,অগ্নি নির্বাপক কলকাতার সব অফিসগুলির মূখ্য কার্য্যালয় হল পার্ক স্ট্রীটে।

তার দীর্ঘ এবং ঘটনাবহুল সময়ের যাত্রা জুড়ে, ব্রিগেডটি বীরত্ব, স্থিতিস্থাপকতা এবং ত্যাগের প্রতীক হিসাবে প্রতীত হয়েছে এবং অক্লান্তভাবে,এই ব্যাস্ত মহানগরীর নাগরিকদের জীবনযাত্রা এবং সমগ্র জ্বলনশীল সম্পত্তিকে আগুনের সর্বগ্রাসী দাবদাহ থেকে রক্ষা করে চলেছে। অবশ্য শুধুই আগুন নেভানোর কাজই নয়, নাগরিক জীবনের অন্যান্য আকস্মিক অনেক পরিস্থিতিতে(যেমন বাচ্চা কুয়োয় পড়ে গেছে, কেউ মরবার জন্য হাওড়া ব্রীজে চেপে বসে আছে, ল্যাম্পপোষ্টের সাথে লেগে থাকা ঘুড়ির সুতোতে একটা পায়রা ছটফট করছে) আমাদের দমকল পরিষেবাকেই ডাকতে হয়। এই নিবন্ধের লক্ষ্য হল, কলকাতা দমকলের অসাধারণ ইতিহাস, প্রতিদিন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হওয়া এবং সেইরূপ ব্যতিক্রমী পরিষেবার উপর আলোকপাত করা।

শিরোনাম: কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড: বীরত্ব ও কর্মকুশলতার জীবন পণ লড়াই

বীরত্বের নিদর্শন :

কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডের উৎপত্তির খোঁজে, ঔপনিবেশিক যুগেই ফিরে যেতে হবে যখন ব্রিটিশরা শহরকে ঘিরে থাকা জঙ্গলে, ঘন ঘন দাবানল মোকাবেলার জন্য বিভাগটি আদপে প্রতিষ্ঠা করেছিল। তারপর থেকে, ফায়ার ব্রিগেড স্বেচ্ছা সেবকদের একটি ছোট দল থেকে একটি উচ্চ প্রশিক্ষিত এবং পেশাদার অগ্নিনির্বাপক বাহিনীতে পরিণত হয়েছে, ধীরে ধীরে নানা আধুনিক অগ্নিনির্বাপক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হয়ে উঠেছে।

বছরের পর বছর ধরে, সাহসী অগ্নিনির্বাপকদের প্রজন্ম বীরত্বের অতুলনীয় কাজের প্রদর্শন করে চলেছেন, প্রায়শই অন্যদের বাঁচাতে তাদের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলছেন। অনেক সময় তাদের উদ্ধার কৃতিত্ব এবং বীরত্বের গল্পগুলি লোককাহিনীতে পরিণত হয়েছে, যা ভবিষ্যত প্রজন্মকে নিঃস্বার্থ এবং বীরত্বের সাথে আগুন নির্বাপক এই সম্প্রদায়ের সেবা করতে সদা অনুপ্রাণিত করবে।

শিরোনাম: কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড: বীরত্ব ও কর্মকুশলতার জীবন পণ লড়াই

ইতিহাস:

ক্যালকাটার ফায়ার সার্ভিসের বয়স প্রায় ১৯০ বছর, যা ভারতের সবচেয়ে পুরনো। ১৮২০-এর দশকে দুইজন ইউরোপীয় পুলিশ কনস্টেবল, যারা বীমা কোম্পানির কাছ থেকে মাসিক বাজেট হিসেবে ৭৪০ টাকা নিতেন এই অগ্নি নির্বাপনের কাজ।  ওই বীমার টাকা তাদের দেওয়া হয়েছিল, তাদের দাবানল জনিত আকস্মিক বিপদে রক্ষার জন্য। তারা সেই টাকা দিয়ে অগ্নি নির্বাপক নানাবিধ সামগ্রী কিনলেল। আর প্ল্যান করে একটা বাহিনী বানাতে উদ্যোগী হলেন। তাদের সাথে কাজের জন্য জুড়লো, ২৩৪ জন খালাসি ও ভিস্তিওয়ালারা।  বীমা কোম্পানিগুলির কাছ থেকে একেবারে নাম মাত্র মাসিক বাজেট ৭৪০ টাকা দিয়ে শুরু হয়েছিল। ১৯৬০ সালের আগেকার ইনফ্লেশান ক্যালকুলেটেড রেট আমি যোগাড় করতে পারি নি। আমি জাস্ট জানতে উৎসুক ছিলাম, যে তখনকার সাতশো চল্লিশ টাকা (মানে ১৮২০-তে), এখন কত টাকা? মানে বাজেটের অ্যামাউন্ট কি কম ছিল না বেশি ছিল? কিন্তু আমি ক্যালকুলেশান করা যাচ্ছে কেবল ১৯৬০ থেকে, (অর্থাৎ আরোও ১৪০ বৎসরের পর থেকে, যার হিসেব ছেড়ে দিলেও),আজকের দিনে(২০২৩) ওই সাতশো চল্লিশ টাকার ভ্যালু দাঁড়াচ্ছে ৬৭,৪৮৩.০০। ভাবুন, তখনকার দিনে কি বিপুল ছিল এই সাতশো চল্লিশ টাকা, মাসিক বাজেট হিসেবে। ১৯৪৭- সালে ভারত যখন স্বাধীন হয়, তখন আমেরিকার এক ডলার ভারতের ৩টাকা ৩০ পয়সা ছিল। এটা সরকারি রেকর্ড। প্রায় সত্তর হাজার টাকা মাসিক বাজেটে, কলকাতার দমকল বাহিনীর গড়ে ওঠার বাল্যকাল।

১৬৬৬ সালে লন্ডনের গ্রেট ফায়ারের পর ইংল্যান্ডে প্রথম ফায়ার ব্রিগেড শুরু হয়। শহরে ফায়ার সার্ভিসের ব্যবস্থা করার জন্য ব্রিটিশ উপনিবেশের এই অংশে আরেকটি বড় অগ্নিকাণ্ডের প্রয়োজন ছিল। যদিও পরিষেবাগুলি ১৮২০-এর দশক থেকে উপলব্ধ ছিল, কিন্তু ১৮৭১ সালে, ধর্মতালায় দুটি পাটের গুদাম, বর্তমানে এসপ্ল্যানেড এবং আর্মেনিয়ান স্ট্রিটে, ছাই হয়ে যাওয়ার পরে, লালবাজার থানায় পাঁচটি ফায়ার স্টেশন স্থাপন করা হয়েছিল, বহু বছর ধরে ফায়ার ব্রিগেড সদর দফতর, টালা,পামার্স ব্রিজ, ভবানীপুরএবং ওয়াটগঞ্জ।নতুন কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডের এখতিয়ার লালবাজার সদর দফতর থেকে 12 মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল।

কলকাতায় প্রথম পাঁচটি ফায়ার ইঞ্জিন - তিনটি ঘোড়ায় টানা এবং দুটি মানুষ চালিত - ব্রিটেন থেকে আমদানি করা হয়েছিল।

১৮৭১ সালে ফায়ার সার্ভিস ক্যালকাটা কর্পোরেশনের অধীনে আসার পর সেই ফায়ার ইঞ্জিনগুলি, ব্রিটিশ ক্যালকাটা এলাকায় ব্যবহার করা শুরু হয়। কিন্তু এখনকার আধুনিক ফায়ার ট্রাকের মত নীল বা লাল আলো তাদের মাথায় ছিল না, ছিল না ইলেকট্রনিক হুটারও। তখন সেই গাড়িতে পিতলের ভারি ঘন্টা বেঁধে দেওয়া হত, আর সেটা যখন ফায়ার ইঞ্জিন গুলি দূর্ঘটনা স্থলের উদ্দেশে রওয়ানা দিত, তখন কন্টিনিউয়াস, একজন লোক সেটা বাজাতে বাজাতে যেত। তার বাংলা নাম দেওয়া হয়েছিল, দমকল। সেই নামেই এখনও বাংলায় ফায়ার ব্রিগেড মানে হল এই বিশাল দমকল বাহিনী। যা এক অন্যতম সরকারি ইমারজেন্সি প্রতিষ্ঠান।


শিরোনাম: কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড: বীরত্ব ও কর্মকুশলতার জীবন পণ লড়াই


আমাদের এখনকার ফায়ার ব্রিগেড - বিশেষ করে কলকাতা শহরের ফায়ার সার্ভিসগুলি স্বাধীনতার পরে রাষ্ট্রীয় অন্যান্য পরিষেবাগুলির সাথে একীভূত হয়েছিল। বর্তমানে ১০৯টি ফায়ার স্টেশন সহ ১০,০০০ জন লোকের একটি সংস্থা৷ এর বার্ষিক বাজেট ১৫০ কোটি টাকার বেশি। এটির হাতে এখন অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি রয়েছে। হেলিকপ্টার কলকাতায় অসম্ভব, কিন্তু ব্রিগেডের রয়েছে অত্যাধুনিক, লম্বা টার্ন-টেবিল মই এবং টেলিস্কোপিক মই। প্রথম দিকে দমকল কলকাতা মিউনিসিপালিটির কমিশনারের আওতায় ছিল, পরে তা কলকাতা পুলিশ কমিশনারের আওতায় নিয়ে আসা হয়।

তবে,তুলনামূলক ভাবে, একশো বছর আগেও, কলকাতার দমকল পরিষেবাগুলি সত্যিই আধুনিক ছিল। এর স্থপতি ছিলেন একজন ব্যক্তি, যাকে লন্ডন থেকে অনুরোধ করে, ধারে নিয়ে আসতে হয়েছিল। তিনিই কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডকে একটি অত্যাধুনিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিলেন।

1910 সালে, ফায়ার ব্রিগেড পুনর্গঠন এবং আপগ্রেড করার জন্য একটি কমিটি গঠিত হয়েছিল। পরের বছর, এটির সুপারিশ অনুসরণ করে, লন্ডন ফায়ার ব্রিগেডের একজন বিশেষজ্ঞ, ক্যাপ্টেন বার্নার্ড এ.ওয়েস্টব্রুক, এর নিকট পরিষেবাটি পরিচালন করার সরকারি অনুরোধ করা হয়েছিল। যদিও কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড পুলিশ কমিশনারের কর্তৃত্বে ছিল, ওয়েস্টব্রুককে এর প্রধান কর্মকর্তা মনোনীত করা হয়েছিল।

ওয়েস্টব্রুক একটি সিস্টেম ডিজাইন করেন যা দক্ষ লন্ডন ফায়ার সার্ভিসের আদলে তৈরি করা হয়েছিল, কলকাতার বাস্তবতাকে বিবেচনায় নিয়ে। তিনি যখন দায়িত্ব নেন, তখন কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডে কোনো মোটর চালিত যন্ত্রপাতি ছিল না। ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল ​​গেজেট অনুসারে পাঁচটি ঘোড়ায় টানা স্টিম ফায়ার ইঞ্জিন, দুটি হাতে টানা ভ্যালিয়ান্ট স্টিম ফায়ার ইঞ্জিন, দুটি হাতে টানা ম্যানুয়াল পাম্প, ঘোড়ার গাড়ি এবং বেশ কয়েকটি হোস রিল ছিল। ১৯১১ সালে ওয়েস্টব্রুক প্রতি মিনিটে ৭৫০ গ্যালন জল সরবরাহ করতে সক্ষম একটি সেনট্রিফিউগাল পাম্প সহ একটি ৮০ অশ্ব শক্তির মোটর চেসিস, একটি ৪৫ টি এইচপি মোটর টেন্ডার যা একটি ঘূর্ণমান পাম্পের সাথে লাগানো এবং একটি টেলিস্কোপিক মই সংগ্রহ করেছিলেন। ১৯১২ সালের শেষের দিকে তিনটি মোটর পাম্প এবং একটি মোটর টার্ন-টেবিল মই চালু করা হয়েছিল। 1926 সাল নাগাদ ফায়ার ব্রিগেড মোটর চালিত হয়। দমকলের ইঞ্জিনের গতি বেড়ে যায় এবং অগ্নি নির্বাপণ ক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ওয়াটগঞ্জ, ভবানীপুর এবং পালমার ব্রিজের ফায়ার স্টেশনগুলি বিলুপ্ত করা হয়েছিল: অবিভক্ত বাংলায় শুধুমাত্র দুটি শহরের ফায়ার ব্রিগেড ছিল - কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড এবং দার্জিলিং ফায়ার ব্রিগেড।

ওয়েস্টব্রুক কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডকে এমন একটি সংস্থায় পরিণত করেছিল যেটি কখনই ঘুমাত না, কখনই অফ ডিউটি ​​থাকত না এবং এক সেকেন্ডের নোটিশে তৈরী হয়ে বেরোতে প্রস্তুত ছিল। স্ট্যান্ডার্ড টার্ন-আউট সময় একটি ফায়ার অ্যালার্ম বাজানোর 15 সেকেন্ডের মধ্যে সেট করা হয়েছিল। অফিস ও ব্যারাক ছিল ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায়। যেহেতু ফায়ার অ্যালার্মের পরে সিঁড়ি বেয়ে নামতে সময় লাগবে, ওয়েস্টব্রুক দুটি স্টিলের স্তম্ভ স্থাপন করেছিল - একটি নিচতলা এবং প্রথম তলার মধ্যে এবং অন্যটি প্রথম তলা এবং দ্বিতীয় তলার মধ্যে। দমকলকর্মীরা সময় বাঁচাতে দ্বিতীয় তলা থেকে পিলারগুলো বেয়ে স্লিপ করে নীচে নামতেন। স্তম্ভগুলি এখনও সেখানে রয়েছে তবে আজকাল কোনও অগ্নিনির্বাপক কর্মী সেগুলিতে পিছলে নামছে, তা কল্পনা করা কঠিন। তাদের বেশিরভাগই মধ্যবয়সী,স্ফীত মধ্যপ্রদেশের প্রাধান্যের কথাও উল্লেখ করতে হয় বৈকি। টার্ন-আউট সময় 60 সেকেন্ডে রিসেট হয়েছে। একশ বছরে ফায়ার ব্রিগেড চার গুণ ধীর হয়ে গেছে..।

পুরানো অবকাঠামো এবং সরঞ্জাম:

ওয়েস্টব্রুক রাস্তায় ফায়ার অ্যালার্ম পিলারের চেইন স্থাপন করেছিলেন। একশ পঞ্চাশটি ফায়ার অ্যালার্ম স্থাপন করা হয়েছিল সে সময় এবং বেঙ্গল টেলিফোন কর্পোরেশন দ্বারা, তাদের রক্ষণাবেক্ষণ করা হত। ফায়ার স্পট এবং ব্রিগেড সদর দফতরের মধ্যে স্তম্ভগুলি হটলাইন হিসাবে কাজ করত। এলাকায় আগুন লাগলে, নিকটবর্ত্তী একটি স্তম্ভের হাতলটি ঘোরালেই, সাথে সাথে সদর দফতরের কমান্ড বোর্ডে একটি অনুরূপ আলো জ্বলতে শুরু করে। অপারেশন শেষ করে,

ফিরে আসার পরে একটি ফায়ার ইঞ্জিন অবিলম্বে উপস্থিত হবে এবং পেট্রোল, তেল এবং জল দিয়ে পূরণ করা হবে। ভেজা হোস পাইপটি শুকানোর জন্য ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল এবং স্টোর থেকে একটি শুকনো হোস এনে ইঞ্জিনে প্রতিস্থাপন করা হত। বর্তমানে এইসব সিস্টেম বন্ধ হয়ে গেছে এবং রক্ষণাবেক্ষণের কাজটি ট্রেড ইউনিয়নগুলির মর্জির উপর চলে গেছে।

কলকাতা একটি ব্যস্ত নগর কেন্দ্রে পরিণত হওয়ায়, ফায়ার ব্রিগেড তার পরিকাঠামো প্রসারিত করেছে এবং উন্নত অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম অর্জন করেছে। আজ, ব্রিগেড শহর জুড়ে কৌশলগতভাবে স্থাপন করা ফায়ার স্টেশনগুলির একটি নেটওয়ার্ক নিয়ে গর্বিত, জরুরি কলগুলিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়ার সময় নিশ্চিত করে৷ প্রতিটি স্টেশন অত্যাধুনিক ফায়ার ইঞ্জিন,মই ট্রাক,জলের ট্যাঙ্কার এবং বিভিন্ন ধরণের অগ্নিকাণ্ড,বিপজ্জনক পদার্থ জনিত ঘটনা এবং উদ্ধার অভিযানের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশেষ সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত। উপরন্তু, বিভাগটি আধুনিক শহুরে পরিবেশের দ্বারা সৃষ্ট ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জগুলি পরিচালনা করার জন্য তার কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য দমকল বিভাগ প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করে থাকেন।

ওয়েস্টব্রুক "হোস পাইপের জন্য কার্ড ইনডেক্সিং" পদ্ধতি চালু করেছিল: একটি হোসের বিবরণ, তার দৈর্ঘ্য, এটি কত ঘন্টা কাজ করেছে, কতবার এটি মেরামত করা হয়েছে, এগুলির পরীক্ষামূলক রিপোর্টিং এগুলি সেই ইন্ডেক্সিং পদ্ধতির ভিত্তি ছিল। সেই ব্যবস্থা অবশ্য আজ নেই। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন অগ্নিনির্বাপণের ঘটনাস্থলে এত ফুটো হোস পাইপ দেখা যায়।

ওয়েস্টব্রুকের অধীনে ফায়ার ব্রিগেডের একটি গোয়েন্দা শাখা কলকাতার রাস্তা ও জলের উৎসের মানচিত্র তৈরি করত এবং নিয়মিত সেই ম্যাপ আপডেটিং হত। এই রকম কাজের জন্য এমন মানসিকতা, আজ ক'জনের মধ্যে আছেভেবে কষ্ট হয়। ৩০-বছর আগে শাখাটি বিলুপ্ত করা হয়েছিল।

এটি স্মরণ করা যেতে পারে যে 1986 সালে নিউ মার্কেটের অগ্নিকাণ্ডের সময় ফায়ার ব্রিগেড তীব্র জল সংকটের মুখোমুখি হয়েছিল এবং ফোর্ট উইলিয়াম থেকে সেনাবাহিনীকে ডাকতে হয়েছিল। সেনা অফিসাররা তখন ইঙ্গিত করে যে ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামের পিছনের উঠোনে একটি পুকুর ছিল, নিউ মার্কেটের খুব কাছে, সেখান থেকে জন নেবার জন্য। কিন্তু দমকলের কাছে অত লম্বা হোস পাওয়া যায় নি।

একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অভিযোগ করেছেন যে গত 25 বছরে 100 কোটি টাকার হোস পাইপ শুধুমাত্র কাগজেই কেনা হয়েছে। পুরানো হোস পাইপ একেবারেই বদলি করা হয়নি।

ওয়েস্টব্রুক দেশে ফিরে যাবার পরে  অনেক পরিবর্তন হয়েছে। দমকলকর্মীরা দেরিতে পৌঁছায়, পর্যাপ্ত জল সরবরাহ না পেয়ে,তাদের যন্ত্রপাতি কাজের সময় ঝাঁকুনি দেয়। সরঞ্জামগুলি অত্যাধুনিক হতে পারে, তবে কলকাতার রাস্তাগুলি মাত্র কয়েক ফুট চওড়া হতে পারে।

চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিকূলতা:

সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হল কাজের নীতিতে। ফায়ার ইঞ্জিনের গ্যারেজের সামনে একটি চায়ের স্টল উঠে এসেছে, পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্টলে ফায়ারম্যান এবং পথচারীদের ভিড়। একজন কর্মকর্তার মতে, সিপিএম-এর নেতৃত্বাধীন ইউনিয়ন চা স্টলটিকে সমর্থন করায় কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নেয়নি।

আগে কর্তব্যরত ফায়ারম্যানদের প্রস্তুত থাকতে হত, ইউনিফর্ম এবং জুতা পরে। এখন তারা চটি পরে ঘুরে বেড়ায় এবং ফায়ার অ্যালার্মের শব্দে তাদের বেল্ট বাঁধতে শুরু করে। "আমাদের নীতিবাক্য ছিল 'আমরা বাঁচাবার জন্য কাজ করি'। আমরা এখন শুধুমাত্র আমাদের ইউনিয়ন নেতাদের এবং বসদের সেবা করি,” উর্দ্ধতন অফিসার যোগ করেন।

সার্ভিসম্যানরা সম্মত হন যে ইঞ্জিন দেরিতে আসে। আপনি যদি 'টার্ন আউট' রেকর্ডটি দেখেন তবে কোনও বিলম্ব হবে না। তবে এটি একই সময়ে কিছুটা সত্য যে আমরা বিভিন্ন কারণে দেরি করেছি,” পশ্চিমবঙ্গ ফায়ার সার্ভিসের অতিরিক্ত মহাপরিচালক দেবপ্রিয় বিশ্বাস বলেছেন। তিনি অগ্নিকাণ্ডের স্থান সম্পর্কে অনুপযুক্ত প্রতিবেদনের দিকে ইঙ্গিত করেন, যানজট, পার্ক করা গাড়ি এবং ট্রাক দ্বারা রাস্তার জায়গ হকার এবং অস্থায়ী দোকান এবং সরু গলি।

জলের অভাব সম্পর্কে, বিশ্বাস উল্লেখ করেছেন যে কর্পোরেশন হাইড্রেন্টগুলি আর কাজ করে না এবং জলাশয়গুলি ভরাট হয়ে গেছে। ফায়ার ইঞ্জিনের ট্যাঙ্কের ক্ষমতাও সীমিত। তাই, প্রথম ইঞ্জিন আসার পরপরই যদি দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ ফায়ার ইঞ্জিন আগুনের জায়গায় না পৌঁছায়, তাহলে প্রাথমিকভাবে আগুন নেভানো কঠিন হয়ে পড়ে। আগুনের সাথে লড়াই করার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হল সময়। সময়েই যদি পৌঁছাতে না পারে, দমকল সার্ভিস, তাহলে বাঁচাবে কি?

গুরুতর অগ্নি পরিস্থিতি মোকাবিলায় একটি বিশেষ "অনুসন্ধান ও উদ্ধার" দল গঠন করা হচ্ছে। তাদের বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত করা হবে র‌্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (RAF)-এর মতো আগুন মোকাবিলা করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধার অভিযান চালানোর জন্য। অল্প বয়স্ক লোকদের নিয়োগ করার পরিকল্পনা রয়েছে - বেশিরভাগ দমকলকর্মী তাদের 40-এ এবং মহিলারাও। রাজ্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে প্রথম ধাপে ৫০ জন মহিলাকে নিয়োগ দেওয়া হবে। "মহিলা ফিল্ডকর্মীরা নারী ও মেয়েদের উদ্ধারের সময় সহায়ক হবে," বলেছেন দমকল মন্ত্রী জাভেদ আখতার খান।

ফায়ারম্যানদের জন্য অবিলম্বে একটি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বেহালার শিলপাড়ার ট্রেনিং স্কুলটি প্রায় বিলুপ্ত।

শহর বদলে যাচ্ছে। এটি তার শহরতলিতে, বেহালায়, বা ভিআইপি রোডে, সরু রাস্তা এবং জনবহুল পাবলিক প্লেসে, বা উল্লম্বভাবে, সর্বত্র বেড়ে উঠছে। এটি ফায়ার ট্র্যাপে পরিপূর্ণ। শহরের দমকল কর্মীদের অনুপ্রাণিত, দক্ষ এবং শহরের নির্দিষ্ট বাস্তবতা মোকাবেলা করার জন্য প্রশিক্ষিত হওয়া উচিত

কলকাতার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরকে রক্ষা করা অনেক চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে। সরু গলি, যানজটপূর্ণ পাড়া এবং উঁচু ভবনগুলি প্রায়ই জরুরী পরিস্থিতিতে ফায়ার ইঞ্জিনের চলাচলে বাধা দেয়। তাছাড়া, শহরের রাস্তায় ক্রমাগত ক্রমবর্ধমান ট্রাফিক প্রতিক্রিয়ার সময়কে বিলম্বিত করতে পারে, অগ্নিনির্বাপণ প্রচেষ্টাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে। বর্ষা ঋতু তার নিজস্ব চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে, জলাবদ্ধ রাস্তা এবং প্লাবিত এলাকায় প্রবেশ করা কঠিন করে তোলে।

এইসব প্রতিকূলতার মধ্যেও, কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড এই উপলক্ষ্যে উঠে এসেছে, শহরের পরিবর্তিত গতিশীলতার সাথে ক্রমাগত খাপ খাইয়ে নিয়ে তার প্রাথমিক লক্ষ্য - জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার প্রতি অটল প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে।

কমিউনিটি আউটরিচ এবং সচেতনতা:

ফায়ার ব্রিগেডের ভূমিকা অগ্নিনির্বাপণ এবং উদ্ধার অভিযানের বাইরেও প্রসারিত। বিভাগটি সক্রিয়ভাবে কমিউনিটি আউটরিচ প্রোগ্রাম এবং অগ্নি নিরাপত্তা সচেতনতা প্রচারে জড়িত। অগ্নিনির্বাপক কর্মীরা স্কুল, আবাসিক এলাকা এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে কর্মশালা, সেমিনার এবং বিক্ষোভ পরিচালনা করে যাতে নাগরিকদের অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সরিয়ে নেওয়ার পদ্ধতি এবং অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষিত করা যায়। প্রতিরোধ ও প্রস্তুতির সংস্কৃতি গড়ে তোলার মাধ্যমে, ব্রিগেডের লক্ষ্য অগ্নি-সংক্রান্ত দুর্ঘটনা এবং হতাহতের সংখ্যা কমানো।

আধুনিকীকরণ এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি:

একটি ক্রমবর্ধমান মহানগরের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে, কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড প্রযুক্তিগত অগ্রগতি গ্রহণ করেছে। ফায়ার ইঞ্জিনগুলিতে জিপিএস সিস্টেমের সংহতকরণ ঘটনাগুলির রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং এবং অবস্থানে পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকর রুটগুলিকে অনুমতি দিয়ে প্রতিক্রিয়া সময়কে উন্নত করেছে। উপরন্তু, থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা, উচ্চ-চাপের জলের জেট এবং রাসায়নিক দমনকারী ব্রিগেডের অগ্নিনির্বাপক ক্ষমতা বৃদ্ধি করেছে।

উপসংহার:

কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডের যাত্রা হল একটি স্থিতিস্থাপকতা, বীরত্ব, এবং শহর এবং এর বাসিন্দাদের আগুনের ধ্বংসাত্মক শক্তি থেকে রক্ষা করার জন্য অটল প্রতিশ্রুতি। একটি আধুনিক এবং দক্ষ অগ্নিনির্বাপক বাহিনী হিসাবে এর ছোট্ট সূচনা থেকে, ব্রিগেডের উত্তরাধিকার বীরত্ব এবং নিঃস্বার্থ সেবার মূর্ত প্রতীক। কলকাতা ফায়ার ব্রিগেডের সাহসী অগ্নিনির্বাপক কর্মীরা সাহস এবং উত্সর্গের দৃষ্টান্ত প্রদান করে চলেছেন, শহর এবং এর জনগণের হৃদয়ে একটি চিরকালীন চিহ্ন রেখে যাচ্ছেন। কোলকাতা যখন ক্রমাগত বেড়ে চলেছে এবং বিকশিত হচ্ছে, ফায়ার ব্রিগেড সবসময় প্রস্তুত, একটি আশ্বস্তকারী উপস্থিতি, জীবন রক্ষা এবং শহরের ঐতিহ্য রক্ষা করে।



Estd.1921: Fire Brigade central station to the immediate north of Md. Ali Park in central Kolkata, on Central Avenue (p.c Author by Samsung 10+ mobile)

এ্যানেকডোট:

এক সময় কলকাতার ফায়ার সার্ভিস ছিল অত্যাধুনিক, বলেছেন দীপঙ্কর গাঙ্গুলী

26.06.11, 12:00 AM প্রকাশিত।

 ঋণ স্বীকার: নিজের বক্তব্য এবং লেখা প্রস্তুত করতে শ্রী দীপঙ্কর গাঙ্গুলি মহাশয়ের টেলিগ্রাফে দেওয়া (১২- বছর আগে) একটি ইন্টারভিউ এর সাহায্য নিয়েছি।

ছবিগুলি শেষেরটি ছাড়া ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

MAHABHARAT - THE EPIC

MAHABHARAT - THE EPIC


MAHABHARAT - THE EPIC

Introduction

The Mahabharat, a timeless epic, holds a special place in the hearts of millions across the globe. It is not just a story of heroes and villains but a treasure trove of wisdom, profound teachings, and eternal life lessons. In this article, we will explore some remarkable ideas from the Mahabharat

The Complexity of Good vs. Evil

In the Mahabharat, the line between good and evil is often blurred, shedding  light on the complexity and multidimensionality of human nature.
the complexity and multidimensionality of human nature. Characters like Yudhishthira exemplify moral uprightness, while harboring flaws and doubts within them.
Conversely, characters such as Duryodhana possess vices but also exhibit moments of
vulnerability and conflicting emotions. This nuanced portrayal of characters challenges the simplistic binary notions of good and evil, emphasizing the intricate interplay of virtues and shortcomings within individuals.

MAHABHARAT - THE EPIC
The Triumph of Dharma

Dharma, the righteous way of life, is a central theme in the Mahabharat, teaching us the importance of adhering to moral principles. The epic illustrates that even in the face of adversity, upholding dharma is crucial for the well-being of society and the individual Characters like Arjuna's moral dilemma in the Kurukshetra War depict the struggle between personal desires and righteous action. The triumph of dharma over adharma, though often challenging, serves as a powerful reminder of the moral compass we must strive to align with in our own  lives.

The Power of Karma

MAHABHARAT - THE EPIC

Karma, the law of cause and effect, is intricately woven into the fabric of the Mahabharat, offering profound insights into the consequences of our actions. The characters' fates in the epic are shaped by their choices and actions,emphasizing the significance of personal responsibility. The notion of karma extends beyond individual lives, illustrating the intergenerational impact of our deeds. Learning from the Mahabharat, we realize the gravity of our choices and the importance of cultivating positive karma through selflessness and virtuous actions.


  • The Pursuit of Knowledge
  • MAHABHARAT - THE EPIC

    • The Mahabharat embraces the pursuit of knowledge as a lifelong journey, celebrating the power of wisdom and introspection. Characters like Krishna and Bhishma impart profound teachings that transcend time,offering guidance in navigating the complexities of life.

      The epic emphasizes the importance of introspection, self-reflection, and the onstant pursuit of knowledge as integral aspects of personal growth.

      Through the Mahabharat, we are encouraged to delve deeper into the vast realms of wisdom, recognizing the transformative potential of knowledge in our lives.

    The Eternal Nature of Relationships

    Relationships, be it familial, friendship, or romantic, form an intricate tapestry within the Mahabharat, reflecting the depth and complexity of human connections.The bond between Krishna and Arjuna exemplifies divine friendship, displaying unwavering support, and the power of trust. Family dynamics, such as the relationships among the Pandavas, explore the themes of loyalty, sacrifice, and love. The Mahabharat reminds us of the profound impact relationships have on our lives, calling for nurturing, understanding, and empathy in our interactions.

    • MAHABHARAT - THE EPIC

      Conclusion

    The Mahabharat transcends its status as a mere epic, offering timeless wisdom and profound insights into humanity's eternal struggles and triumphs. It challenges our notions of good and evil, inspires us to uphold dharma, acknowledge the power of karma, embrace knowledge, and nurture meaningful relationships. As we delve into the realms of the Mahabharat, we unlock a treasure trove of teachings that have the potential to guide us in leading meaningful and purposeful lives.

    MAHABHARAT - THE EPIC

    MAHABHARAT - THE EPIC

    Blogging is difficult way to earn money?

      Blogging can be a way to earn money, but it's not always easy. Success depends on factors like your niche, content quality, consistenc...